A SECRET WEAPON FOR ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

A Secret Weapon For ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

A Secret Weapon For ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

➣ ১১৬০ খ্রীস্টাব্দ থেকে ১২২৯ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত মাত্র ৬৯ বছর ঢাবাকা তথা ঢাকা জনপদ হিন্দু সেন বংশ দ্বারা শাসিত ছিল।দিল্লির সুলতান ইলতুৎমীশের আমলে পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপতি মালিক সাইফুদ্দীন আইবেক সেন বংশের অত্র অঞ্চলপ্রধান সূর্য সেনকে পরাজিত করে ১২২৯ খ্রীস্টাব্দে ঢাবাকা দখল করেন।ঢাবাকা শব্দটি তৎকালীন রাষ্ট্রভাষা ফারসি ভাষায় ঢাওয়াকা উচ্চারিত হতে হতে স্বরবর্ণ ওয়াও উহ্য হয়ে পরবর্তী সময়ে চূড়ান্তভাবে উচ্চারণটি ঢাকা হয়ে যায়। অর্থাৎ ঢাবাকা = ঢা+বা+কা=ঢা+কা=ঢাকা।

নতুন যন্ত্রের সঙ্গে বাজিয়ে কাওয়ালিতে নতুনত্ব আনার ব্যাপারে বেশ দৃঢ়প্রত্যয়ী ইমরান মিয়া কাওয়াল।

সাধারণত, কাওয়ালির একটি পারফরম্যান্সে প্রচুর মানুষ যুক্ত থাকে। সেখানে আট বা নয়জন হারমোনিয়াম, তবলা, ঢোলকসহ অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রে বাজান।

৪৭. পুরানা পল্টনের ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কাচ্চি।

এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের বৈশিষ্ট্য সহ পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির একটি তালিকা।

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১২:৪৩টার সময়, ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে।

➣ ঢাকা জেলা ৫টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এগুলো হলো –

প্রসিদ্ধ খাবার: জাফ্রান বাদামের শরবত, চিকেন টিক্কা, লাবাঙ।

১ উল্লেখযোগ্য ঐতিহ্যবাহী স্থান ২ আরও দেখুন ৩ তথ্যসূত্র ৪ বহিঃসংযোগ সূচিপত্র টগল করুন পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকা

শহরের ব্যাস্ত নগরীর ব্যাস্ততার ফাঁকে সন্ধ্যাবিলাসে ছাঁদে উঠেছেন কখনো? এইখানে সন্ধ্যার পরে কোনো উঁচু দালানের ছাঁদে দাঁড়ালে মনে হয় এ যেন কংক্রিটের নদী।শুধু দালান আর দালান তাই একে পাথুরে শহরও বলা হয়।

ভ্রমণ গাইড টিম সব সময় চেষ্টা করছে আপনাদের কাছে হালনাগাদ তথ্য উপস্থাপন করতে। যদি কোন তথ্যগত ঢাকার বিখ্যাত শর্মা ভুল কিংবা স্থান সম্পর্কে আপনার কোন পরামর্শ থাকে মন্তব্যের ঘরে জানান অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ পাতায় যোগাযোগ করুন।

৮২. গুলশান ২ এর মোড়ে ঝালমুড়িওয়ালার টমেটো মাখানো।

সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। বর্তমানে লালবাগ কেল্লার সুবেদার শায়েস্তা খাঁনের বাসভবন ও দরবার হল জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এখানে আরো দেখতে পাবেন মনোরম বাগান, পরীবিবির সমাধি সৌধ, লালবাগ কেল্লা মসজিদ, ফোয়ারা, আরো কিছু সমাধি এবং তৎকালীন সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত কামান ইত্যাদি। সপ্তাহের রবি ও সোমবার যথাক্রমে পূর্ণ ও অর্ধ দিবস এবং সকল সরকারী ছুটির দিনে লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকে।

কাওয়ালির গুরুত্বপূর্ণ নামগুলোর শুরুতেই নুসরাত ফতেহ আলী খানের নাম আসবে এতে কোনো বিতর্ক নেই।

Report this page